নেত্রকোণার বারহাট্টায় বিশ্ব মা-দিবসে সরকাররে কাছে তিনটি দাবি পেশ করেছেন আমরিুন্নাহার খানম জবা নাম্নী এক মা। দাবি গুলো হচ্ছে- সন্তানের চাকুরীর পর পরই মায়ের জন্যও নর্দিষ্টি বাসস্থান বরাদ্দ করা, মায়দেরে শত ভাগ রশেন ও চকিৎিসা সেবা প্রদান।বিশ্ব মা-দিবস উপলক্ষে বারহাট্টা উপজলো প্রশাসন ও মহিলা অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতাদানকালে তিনি এই দাবি পেশ করেন।
রবিবার (১৪মে) উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এই আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। উপজলো নর্বিাহী অফিসার এস. এম. মাজহারুল ইসলামরে সভাপতিত্ব ও মহিলা বষিয়ক র্কমর্কতা নাসরিন জাহানের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অথিতি ছলিনে উপজলো পরিষদের চয়োরম্যান মুহাম্মদ মাইনুল হক কাসেম। এ সময় অন্যদরে মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মহিলা সংস্থা নেত্রকোণা জেলা শাখার চেয়ারম্যান ও বারহাট্টা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগরে সভাপতি আমরিুন্নাহার খানম জবা, উপজলো পরষিদরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহনিুর আক্তার সায়লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর উদ্দনি প্রমুখ। গণমাধ্যম র্কমী, সুশীল সমাজরে ব্যক্তর্বিগ ও বভিন্নি বদ্যিালয়রে শক্ষিক-শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা শেষে উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা অধিদপ্তররে পক্ষ হতে ‘সফল মা’ হিসেবে আমরিুন্নাহার খানম জবা, মোসাম্মাৎ রহমিা বগেম ও মাহমুদা লতফিা নাম্নী তনি নারীকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। আমরিুন্নাহার খানম জবা ও মোসাম্মাৎ রহমিা বগেমরে ছলেে বাংলাদশে সেনাবাহিনীর র্উধ্বতন র্কমর্কতা হিসেবে র্কমরত আছনে। এ ছাড়া আমরিুন্নাহার খানম জবা একজন সমাজর্কমী হিসেবেও দায়ত্বি পালন করছনে।
মোসাম্মাৎ রহমিা বগেম বারহাট্টা পাইলট বালকিা উচ্চ বদ্যিালয়রে শক্ষিক ছিলেন। মাহমুদা লতিফার সন্তানাদির একজন উপ-সচিব। একজন ভালো শক্ষিক হিসেবেও তার সুখ্যাতি রয়েছে।
সফল জননী আমরিুন্নাহার খানম জবা তার বক্তব্যে বলনে, আমি ভালো আছি। আমার পুত্র ও পুত্রবধূ দু’জনই খুব দায়ত্বিশীল, আমাকে সঠকি দখোশুনা করে। সমাজর্কমী হিসেবে আমাকে অন্যদরেও খোঁজ-খবর রাখতে হয়। জানা যায় যে, দেশের শতকরা ৬০ ভাগ মা, যারা গরিব ঘররে সন্তান ছিলেন, অথবা বধিবা-স্বামী পরত্যিক্তা
তারা আজ তাদের ছেলে-মেয়ে-পুত্রবধু-জামাতার হাতে নানাভাবে নর্যিাতিত । অথচ, এইসব মা নিজের সকল চাওয়া-পাওয়া, স্বপ্ন ও আনন্দ-আহলাদ বর্সিজন দিয়ে ছেলে-মেয়েকে মানুষ করেছেন। একদনি সন্তান মানুষ হলো, চাকুরী পেলো উচ্চ পদে অধিষ্টিত হলো, তাদের মায়েরা পেলো হতাশা, কান্না আর চোখের পানি, সইে দুঃখিনীই রয়ে গেলো তারা। সন্তানরে স্ত্রীরা যখোনে সরকাররে নকিট থেকে অধকি র্মযাদা ও সকল সুযোগ সুবধিা পায়, সেখানে মায়েরা থাকে অবহলেতি। এই অবস্থার অবসান চেয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী বরাবর তিনটি দাবী পশে করনে।
Leave a Reply