নেত্রকোনার জেলার প্রতিটি উপজেলা,পৌরসভা এবং ইউনিয়নগুলো কে স্মার্ট ও আধুনিক আওয়ামী লীগে পরিণত করার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এডভোকেট শামছুর রহমান (ভিপি) লিটন।
তিনি নেত্রকোণা সরকারি কলেজের সবুজ চত্বর থেকে গড়ে ওটা নেতৃত্ব, নেত্রকোণা সরকারি কলেজের সাবেক (ভিপি)। যাকে জামায়াত বিএনপি’র আমলে বারবার অত্যাচার,শোষণ এবং নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে।
ওয়ান ইলেভেনের সময়ও তিনি নির্যাতিত হয়েছেন। প্ল্যাকার্ড ও পোস্টার নিয়ে জেলগেটে শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনেও নিষ্ক্রিয় ভাবে অংশ নিয়েছেন তিনি। এ ছাড়াও দল করতে গিয়ে দলীয় কারণে বিভিন্ন সময়ে তাকে কারাবরণ করতে হয়েছে। গত সংসদ নির্বাচনেও তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তবে প্রার্থী হতে না পারলেও তিনি নৌকার বিজয়ের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে কাজ করেছেন,এবং নৌকার বিজয় নিশ্চিত করেছেন।
পরবর্তীকালে আওয়ামীলীগ সরকার গঠনের পর তিনি তার মেধা, শ্রম এবং ভালোবাসা দিয়ে নেত্রকোণা সদর এবং বারহাট্টার তৃণমূল মানুষের জননেতা হিসেবে পরিণত হয়েছেন। বর্তমানকালে বঙ্গবন্ধু তনয়া দেশরত্ন শেখ হাসিনার আস্তাভাজন হিসেবে, নেত্রকোণা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালন করছেন।
তিনি বঙ্গবন্ধু তনয়া দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়ন করার জন্য, তিনি দিনরাত নেত্রকোণা জেলার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি নেত্রকোণা জেলার যুব সমাজের রাজনীতিক আইকনে পরিণত হয়েছেন। তিনি গরিব-দুঃখী, মেহনতী, পরিশ্রমী মানুষের একমাত্র আশ্রয়স্থল।
যাকে ঘিরে মানুষ আজ নেত্রকোণার উন্নয়নের স্বপ্ন দেখে,নেত্রকোনা-২ আসন থেকে আওয়ামীলীগের হেব্বিওয়েট মনোনয়ন প্রত্যাশী, সরকারের উন্নয়নের প্রচার প্রচারণা করে তিনি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দোয়া চাচ্ছেন,বিশেষ করে নেত্রকোনা-২ আসন থেকেই সারাজেলার রাজনীতি কন্ট্রোল করা হয়।
এই আসনটি অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সংসদীয় আসন।
নেত্রকোনা সদর ও বারহাট্টার জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ,কৃষকলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনি অবিরাম নৌকার পক্ষে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধাসহ ও শ্রমজীবী, পেশাজীবী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে নিয়মিত মতবিনিময় করে নৌকার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করেছেন ভিপি লিটন। এককথায় তিনি নেত্রকোনা-২ আসনের যুব সমাজের আইডল।
ব্যক্তিগত তহবিল থেকে রীতিমত দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি এলাকার দরিদ্র-অসহায় মানুষকে সাহায্য-সহযোগিতা করছেন তিনি। এ ছাড়া ভিপি লিটনের সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়াও রাস্তার মোড়ে মোড়ে বিলবোর্ড, লিফলেট বিতরণ, ব্যানার টানিয়ে নৌকার পক্ষে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। ভিপি লিটন বলেন, উন্নয়নের প্রতীক নৌকা, স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা।
তিনি বলেন : আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা মানেই জনগণের উন্নয়ন,এলাকার উন্নয়ন। সারা দেশে জননেত্রী দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়ন করেছেন তা আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় সভা সমাবেশ করে প্রচার প্রচারণা করছি। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে দিনরাত পরিশ্রম করছি। বর্তমানে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে এই আসনে আওয়ামী লীগের বিশাল কর্মীবাহিনী তৈরি করেছি। তাই আমি এই আসনে মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।
তিনি এই আসনে এমপি নির্বাচিত হলে নেত্রকোনাকে আধুনিক শহরে পরিণত করবেন প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন: দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে আমি বদ্ধপরিকর। নেত্রকোনাবাসীর প্রতি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নজর রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, এই সরকারের আমলেই নেত্রকোনায় শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকা থেকে মোহনগঞ্জ সরাসরি দুটি আন্তঃনগর ট্রেন চালু করা হয়েছে। এর পেছনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসানের অবদান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। আবারও নৌকায় ভোট দিলে নেত্রকোনাকে শিক্ষার শহরে পরিণত করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ভিপি লিটন। আর যদি নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত জ্বালাও পোড়াও শুরু করে তাহলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন।
তাইতো নেত্রকোনার হাজারো যুব সমাজের একটা স্লোগান, ভিপি লিটন মানেই সংগ্রাম, ভিপি লিটন মানেই ইতিহাস, ভিপি লিটন মানেই নেত্রকোনার যুব সমাজের আইডল।ভিপি লিটন মানেই সাধারণ মানুষের দূঃসময়ে ভরসাস্থল।
Leave a Reply