চোরাচালান রোধ ও সংশ্লিষ্ট মালামাল উদ্ধারে রয়েছে যাঁর বিশেষ ভূমিকা,অর্জনের ঝুরিতে আছে বাংলাদেশ পুলিশ প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন,বিপিএম (বার) এর হাত থেকে গ্রহণ করা সম্মাননা সনদ ও ট্রফি।
বাংলাদেশ পুলিশ সপ্তাহ-২০২৩ এ দেশের মধ্যে নেত্রকোনা জেলাকে নিয়ে গেছেন যিনি খ গ্রুপে দ্বিতীয় স্থানে। তিনি হলেন নেত্রকোনা জেলার ডাইনামিক পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ফয়েজ আহমেদ।
যার ভয়ে তটস্থ থাকেন নেত্রকোনা জেলার অন্ধকার রাজ্যের মানুষ। পুলিশ সুপারের কঠোর নির্দেশনায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে সীমান্তবর্তী এলাকাসহ নেত্রকোনা জেলা পুলিশের প্রায় প্রতিটি ইউনিট।আটক হচ্ছে একাধিক চোরাচালান, জড়িতরা গ্রেফতারসহ জব্দ হচ্ছে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দেশে আসা খাদ্যসামগ্রী, মাদকসহ ভারতীয় বিভিন্ন পণ্য।
গোয়েন্দা কঠোর নজরদারির মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে মুখোশের আড়ালে সাধুবেশী ঘাপটি মেরে থাকা চোরাকারবারি আর তাদের থেকে বিভিন্ন কৌশলে সুবিধা নেয়া ব্যক্তিদের তালিকা।এই তালিকার অন্তর্ভুক্ত হলে সে যে পেশারই হোক, কোনো কাজে আসবে না পরিচয়। বরং সেই পরিচয় ধরেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নেয়া হবে আইনানুগ ব্যবস্থা।
কাজেই যে যাই করুক সব দিক মাথায় রেখে প্রত্যেকের উচিৎ হবে নিজের পেশাগত পরিচয়কে কালিমা মুক্ত রাখা। কেন না স্মাগলার বা জড়িত ব্যক্তি তিনি যেই হোন তার বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ থেকে সর্বদা জারি করা আছে রেড এলার্ট।
নেত্রকোনা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ফয়েজ আহমেদ বলেন : রাজপথে কোথায় কে কখন কি করছেন এর সবই মনিটরিং হচ্ছে। কোনোকিছুই ক্যামেরার দৃষ্টির আড়াল নয়। কাজেই অপরাধ করে পার পাবার সুযোগ আর নেই।
জেলা শহরকে নিরাপত্তা দিতে পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে দক্ষ পুলিশ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে খুব সতর্কতার সাথে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এ শহর। অবৈধ চোরাচালান নিয়ে তিনি আরো বলেন: আগেও আপোষ করিনি ভবিষ্যতেও আর করবো না। জেনে রাখা ভালো ফয়েজ আহমেদ থাকাকালীন চোরাকারবারিদের শান্তির ঘুম আর হচ্ছে না।
মাদক-চোরাচালান আর জুয়া এসবের সাথে জড়িতদের পরিণতি ভয়াবহ হবে এমন সতর্কতা বার্তাই দিলেন পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ। তিনি বলেন, চোরাকারবারিদের জন্য জেলা পুলিশ থেকে সার্বক্ষণিক রেড এলার্ট। সো বি কেয়ার ফুল।
Leave a Reply